💪 পেশির গড় শতাংশ (Muscle Mass Percentage Averages)
পুরুষদের জন্য:
১৮–৩৫ বছর: ৪০%–৪৪%
৩৬–৫৫ বছর: ৩৬%–৪০%
৫৬–৭৫ বছর: ৩২%–৩৫%
৭৬–৮৫ বছর: ৩১% এর কম
নারীদের জন্য:
১৮–৩৫ বছর: ৩১%–৩৩%
৩৬–৫৫ বছর: ২৯%–৩১%
৫৬–৭৫ বছর: ২৭%–৩০%
৭৬–৮৫ বছর: ২৬% এর কম
বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পেশির পরিমাণ কমে যাওয়াটা স্বাভাবিক।
📏 পেশির শতাংশ পরিমাপের পদ্ধতি
সঠিকভাবে পেশির শতাংশ নির্ধারণ করতে উন্নত প্রযুক্তির প্রয়োজন হয়। নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলো ব্যবহৃত হয়:
ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স ইমেজিং (MRI)
ডুয়াল-এনার্জি এক্স-রে অ্যাবসরপশিওমেট্রি (DEXA)
কম্পিউটেড টোমোগ্রাফি (CT)
আল্ট্রাসাউন্ড
বায়োইম্পিডেন্স অ্যানালাইসিস (BIA)
D3-ক্রিয়েটিনিন ডাইলিউশন
এই পদ্ধতিগুলোর মধ্যে ইমেজিং টেস্টগুলোকে পেশি পরিমাপের “গোল্ড স্ট্যান্ডার্ড” হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
🏋️ পেশি বৃদ্ধির উপায়
পেশি বৃদ্ধির জন্য সঠিক প্রশিক্ষণ, পুষ্টি এবং বিশ্রামের সমন্বয় প্রয়োজন। প্রতি মাসে ০.৫–২ পাউন্ড (০.২৫–০.৯ কেজি) পেশি বৃদ্ধি একটি সাধারণ মানদণ্ড হিসেবে ধরা হয়। নিয়মিত প্রশিক্ষণ এবং সঠিক খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে এই লক্ষ্য অর্জন সম্ভব।